cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
এখন পর্যন্ত সিলেট মহানগরীতে তেমন একটা শীতের দেখা নেই তাতে কী অলিগলি ছেয়ে গেছে পিঠার দোকানে নগরীর মজুমদারী, খাসদবীর, বাদামবাগিচ্ছা, ইলাশকান্দি,চৌকিদিকি,সুবিদবাজার,মিরাবাজার পয়েন্টে পয়েন্টে বসেছে পিঠার অস্থায়ী দোকানগুলো। হালকা শীতল আমেজ নিয়ে আসা বিকেল কিংবা সন্ধ্যায় এখন পিঠা বিক্রির ধুম পড়ে যায়। জমে উঠছে রাস্তার পাশে পিঠা বেচাকেনার দোকানগুলো।
বিকেল থেকে শুরু হয় এসব পিঠার দোকানের কার্যক্রম তপ্ত উনুন থেকে নামছে গরম গরম পিঠা। চালের গুঁড়া থেকে তৈরি হচ্ছে চিতল পিঠা, আর চালের গুঁড়ার সঙ্গে গুড় আর নারকেল মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে ভাপা পিঠা হরেক রকমের ভর্তা মিশিয়ে খাচ্ছেন ক্রেতারা। মূল আকর্ষণ বিভিন্ন পদের ভর্তা, যে দোকানে যত বেশি স্বাদের ভর্তা পাওয়া যায় সে দোকানেই তত বেশি পিঠা বিক্রি হয়
নগরীর খাসদবীর পয়েন্ট পিঠার দোকানদার মনু মিয়া বলেন, আমার দোকানে ভাপা, চিতই পিঠা পাওয়া যায়। এক পিস ১০টাকা বিভিন্ন ভর্তা জত বার খুশি বিকেল থেকে শুরু করে রাত ১০ টা পর্যন্ত পিঠা বিক্রি চলে, মানুষ এসে চিতই পিঠায় বেশি চায়।
চৌকিদেখি আনুয়ারা মতিন স্কুলের সামনের পিঠার দোকানদার এক মহিলা জানান,আমি আমার দোকানে চিতই পিঠা, ডালের পিয়াজু বিক্রি করতেছি পতি পিস ৫ টাকা করে দিন দিন ব্যবসা ভালো হচ্ছে।
সিলেট মজুমদারি পয়েন্টে পিঠা ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়া ও উনার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই জানালেন, ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সুন্দর ডিজাইনের পিঠা বানানোর বিকল্প নেই। তাই গুড়কে নরম করে স্তরে স্তরে পিঠা সাজিয়ে রেখেছেন। দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ পিঠা বিক্রি হয় তাঁর।